বিশ্বাস, প্রশ্ন ও অনুভব—গদ্য কবিতা সসিরিজ (পূর্ব-১-১২)
📚 পর্যালোচনা: গদ্য কবিতা সিরিজ – বিশ্বাস, প্রশ্ন ও অনুভব
🌿 ধর্ম নিয়ে যখন বিশ্ব উত্তাল, তখন বাংলা সাহিত্যে এমন একটি গদ্য কবিতা সিরিজ সত্যিই সাহসী এবং আত্মিক এক প্রয়াস।
“ঈশ্বর কি বিভক্ত হন?” দিয়ে শুরু এই সিরিজ আমাদের ঈশ্বর, ধর্ম, ভাষা ও ভালোবাসার চিরন্তন দ্বন্দ্বকে তুলে ধরেছে। পরবর্তীতে “তোমার ঈশ্বর, আমার ঈশ্বর”, “আমি ঈশ্বরকে কাছে ডাকলাম” অথবা “যেদিন ঈশ্বর কাঁদলেন” — প্রতিটি পর্বে মানবতার সুরই মূল সুর হয়ে ওঠে।
🪔 এই সিরিজ শুধু কবিতা নয়, এক এক পর্ব যেন একেকটি আত্মজিজ্ঞাসা। যেখানে ঈশ্বরকে দেখা হয় নিখাদ মানুষের চোখে— কোনো নির্দিষ্ট ধর্মগ্রন্থের ফ্রেমে নয়, বরং অনুভবে, চোখের জলে, শিশুর হাসিতে, প্রেমিকের স্নেহে।
🔍 সিরিজের মূল দর্শন:
- ❖ ঈশ্বর কোনো একক ধর্মের নয়—তিনি সকলের।
- ❖ ভালোবাসাই প্রকৃত ধর্ম, ঘৃণা নয়।
- ❖ প্রার্থনা মুখের শব্দ নয়, হৃদয়ের ভাষা।
- ❖ ঈশ্বরকে পাওয়া যায় নিঃশব্দ আহ্বানে, প্রতিদিনের মানুষের ভিতর।
📘 পর্বসমূহ:
👉 পর্ব-১: ঈশ্বর কি বিভক্ত হন?
👉 পর্ব-২: তোমার ঈশ্বর, আমার ঈশ্বর
👉 পর্ব-৩: হৃদয়ে ধর্ম
👉 পর্ব-৪: ঈশ্বর কি ঘর চেনে?
👉 পর্ব-৫: ঈশ্বর কি ভয় পান?
👉 পর্ব-৬: ঈশ্বরকে যদি কাছে পেতাম
👉 পর্ব-৭: ঈশ্বর কি ক্ষমা করেন?
👉 পর্ব-৮: ঈশ্বরের চিঠি
👉 পর্ব-৯: যেদিন ঈশ্বর কাঁদলেন
👉 পর্ব-১০: আমার ঈশ্বর নিঃশব্দ
👉 পর্ব-১১: আমি ঈশ্বরকে কাছে ডাকলাম
💌 পাঠ প্রতিক্রিয়া:
এই কবিতা সিরিজ পাঠকদের যেমন ভাবায়, তেমনি কাঁদায়ও। কেউ প্রশ্ন করে, কেউ উত্তর খোঁজে। ধর্মের নামে হানাহানির যুগে, এই সিরিজ আমাদের শেখায়— মানুষ হওয়া আগে, ধর্ম নয়।
🕊️ এই সিরিজ হয়তো ঈশ্বরের ছবি আঁকে না, কিন্তু তাঁর স্পর্শ ছুঁয়ে দেয় প্রতিটি পাঠকের হৃদয়ে।
– নিতাই বাবু
পুরস্কারপ্রাপ্ত নাগরিক সাংবাদিক (২০১৭)
![]() |
নিতাই বাবু
পুরস্কারপ্রাপ্ত নাগরিক সাংবাদিক – ২০১৭। লেখালেখির শুরু শৈশবে, এখনো চলছে। 🌐 ব্লগ: নিতাই বাবু ব্লগ | জীবনের ঘটনা | চ্যাটজিপিটি ভাবনা |
এ এক গভীর ভাবনা। লেখক দাদাকে নমস্কার!
উত্তরমুছুনআপনাকে অজস্র ধন্যবাদ জানাচ্ছি, দাদা
মুছুন