পোস্টগুলি

শিক্ষা লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মাননীয়া শিক্ষামন্ত্রী ভর্তি বাণিজ্য রোধ করুন

ছবি
     ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ, লেখা নিজের।  মাননীয়া শিক্ষামন্ত্রী, আমার হাতেখড়ি একটুকরো কলাপাতা আর বাঁশের কঞ্চির কলমে। লেখাপড়াও শুরু হয়েছিল ১৯৬৮ সালে। তৃতীয় শ্রেণিতে থাকতেই ১৯৭১ এ শুরু হয় আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম। স্কুলে প্রথম ভর্তি হয়েছি নামমাত্র ভর্তি ফি দিয়ে। তখন এই বঙ্গদেশে এক টাকার যেই মূল্য ছিল, বর্তমানে ১০০০ টাকারও সেই মূল্য নেই। বাল্যশিক্ষা একখানা বই নিয়ে স্কুলে যেতাম। তখনকার সময়ে এই বঙ্গদেশে যতো মাথাওয়ালা জ্ঞানীগুণীজন ছিল তারা সবাই আমার মতন এই বাল্যশিক্ষা বই পড়েই জ্ঞানীগুণী হয়েছিল। আমার মনেহয় এই বাল্যশিক্ষা বইখানা ছিলো রামসুন্দর বসাক প্রণীত বাল্যশিক্ষা। তখনকার সময়ে সব বাঙালিদের বাড়িতে শিশুদের পড়ার জন্য এই বাল্যশিক্ষা বইখানা থাকতই। এরপর স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণ শিক্ষার জন্য নতুন রূপে প্রকাশ হয় সীতানাথ বসাকের আদর্শলিপি বইখানা।     রামসুন্দর বসাক প্রণীত 'বাল্যশিক্ষা'। বইয়ের ছবি           ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা। সবারই হয়তো মনে আছে, আগেকার সময়ের স্কুল জীবনের কথা। তখনকার সময়ে ক্লাস ওয়ানে একবার ভর্...

আগেকার হাতেখড়ি এখন শিশুর কাঁধে স্কুলব্যাগ

ছবি
শিশুদের জন্য “ হাতেখড়ি ” উৎসব আগে গ্রাম শহরের সবখানে প্রচলিত থাকলেও, বর্তমানে এর বিন্দুবিসর্গ বলতে নেই বা কারোর চোখেও পড়ে না। আক্ষরিক অর্থে হাতেখড়ি হচ্ছে, লেখাপড়ার সাথে শিশুর প্রথম পরিচয়। শিশু জন্মের তিন থেকে চারবছরের মাথায় এই উৎসবটি পালন করা হতো। তা বেশি প্রচলন দেখা যেত সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মাঝে। জন্মের পর থেকে জীবনে যতোগুলো উৎসব পালন করা হয়, তারমধ্যে হাতেখড়ি শিশুদের জন্য খুবই একটা গুরুত্বপূর্ণ উৎসব ছিল। হাতেখড়ি অর্থ হলো, শিক্ষার সূচনা বা শিক্ষার শুরু। এই উৎসবটি পালন করা হতো, সরস্বতী পূজা উপলক্ষে, নাহয় সরস্বতী পূজার পরপর এক সপ্তাহের মধ্যে শনিবার বাদে যেকোনো দিন। অনেকে এই বিশেষ উৎসবটি সরস্বতী পূজার দিনই করে ফেলতো। কেননা, সরস্বতী পূজা মানেই বিদ্যাদেবীর পূজা। তাই ওইদিন পুরোহিত সরস্বতী পূজা সম্পাদন করা শেষে, এই হাতেখড়ি উৎসবটির কাজ সম্পন্ন করতো।                ছ বি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ ।  যেসব অভিভাবকগণ তাঁদের শিশুকে হাতেখড়ি দিতে ইচ্ছুক থাকতো, সেসব শিশুদের হাতেখড়ি দেওয়ার কাজটি পূজামণ্ডপেই করে ফেলা হতো। যেসব শিশু ...